নেশা কারবারীদের বিরুদ্ধে মুখ্যমন্ত্রী সহ আরক্ষা প্রশাসন জেহাদ ঘোষণা দেওয়ার পরেও , নেশা কারবারীদের বাড়বাড়ন্ত। কোথায় পায় এত সাহস?
পুলিশ গাঁজা বাগান ধ্বংস থেকে শুরু করে নেশা সামগ্ৰী সহ নেশা কারবারীদের গ্ৰেপ্তার করছে । তারপরেও নেশা কারবারীদের লাগাম টানতে পারছে না। তাহলে কি কোন অদৃশ্য শক্তির বলে বলীয়ান নেশা কারবারীরা এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে সবার মনে ।
এই নেশা কারবারিদের দৌলতে রাজ্য জুড়ে ছেয়ে যাচ্ছে নেশা সামগ্ৰী। যুবকদের নেশার দিকে ধাবিত করে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে নেশা কারবারীরা । কি ভাবে এই নেশার কবল থেকে রক্ষা করা যায় সন্তানদের সেই নিয়ে উদ্বিগ্ন সচেতন অভিভাবক মহল। আবারো নেশাসামগ্ৰী উদ্ধার বিলোনিয়া মহাকুমার রাজনগর ব্লকের উত্তর রাঙ্গামুড়া এলাকা থেকে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিলোনিয়া মহকুমার পুলিশ আধিকারিক অভিজিৎ দাসের নেতৃত্বে রাজনগর পিআর বাড়ি থানার ওসি রতন রবি দাস সহ এসআই সুজিত সরকার ও থানার পুলিশ কর্মীরা একটি সাদা রঙের TR05-D- 0409 এই নম্বরের ০৪০৯ সেলেরিও গাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ০৪ (চার) কেজি শুকনো গাঁজা উদ্ধার করে । পাশাপাশি বাইশ বছরের যুবক চন্দ্র মনি ত্রিপুরা নামে গাড়ির চালককে গ্ৰেপ্তার করে ।ধৃত গাড়ির চালক চন্দ্র মনি ত্রিপুরার বাড়ি সোনামুড়া যাত্রাপুর থানার অন্তর্গত থালিবাড়ি । রাজনগর পিআর বাড়ি থানার পুলিশ গাঁজা সহ ধৃত গাড়ি চালকের বিরুদ্ধে এনডিপিএস এক্টে মামলা নথিভুক্ত করে, যার মামলার নম্বর পিআর বাড়ি থানাতে 2024/47 । রাজনগর পিআর বাড়ি থানার অন্তর্গত রাধানগরের রাঙ্গামুড়া এলাকাতে গত বুধবার রাতে মহকুমা পুলিশ আধিকারিক সহ পিআর বাড়ি থানার ওসি ও পুলিশ কর্মীরা টহলরত অবস্থায় গোপন সংবাদ আসে নিদয়া থেকে একটি সেলিরিয়ো গাড়ি নেশা সামগ্ৰী নিয়ে আসছে। সেই খবরের ভিত্তিতে উত্তর রাঙ্গামুড়া এলাকায় গিয়ে পুলিশ দেখতে পায় একটি নির্জন জায়গাতে সেলিরিয়ো গাড়িটি দাঁড় করানো অবস্থায়। সাথে সাথে ঘেরাও করে স্থানীয় লোকজনদের ডেকে এনে পুলিশ গাড়ি তল্লাশি করে গাঁজার বস্তা উদ্ধার করে। বৃহস্পতিবার দুপুরে এমনই প্রতিক্রিয়া দিলেন রাজনগর পিআর বাড়ি থানার ওসি রতন রবি দাস।
0 মন্তব্যসমূহ