ত্রিপুরা রাজ্য বিদ্যুৎ নিগম লিমিটেডের উদ্যোগে পিএম সূর্য ঘর মুফত বিজলি যোজনা
নিয়ে আগামী ৬ তারিখ বিদ্যুৎ ভোক্তাদের সচেতন করতে বিদ্যুৎ দপ্তরের উদ্যোগে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়েছে। সেখানে রাজ্যের প্রতিটি নাগরিক যেন অংশগ্রহণ করে এবং সূর্য ঘর মুফথ যোজনার সুযোগ গ্রহণ করে সেদিকে বিশেষ নজর দিচ্ছে বিদ্যুৎ নিগম। পুর নিগমের প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে যেন সেদিন জনগণ অংশগ্রহণ করে সে দিকে সকল কর্পোরেটরদের নজর দিতে আজ তাদেরকে নিয়ে বৈঠক করেন বিদ্যুৎ মন্ত্রী রতন লাল নাথ।
প্রধানমন্ত্রী ১৩ ই ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ ইং-এ পিএম সূর্য-ঘর মুফত বিজলি যোজনার শুভ সূচনা করে ছিলেন। যার মূল উদ্দেশ্য, বাড়ির ছাদ ব্যবহার করে সৌর ক্ষমতার অংশীদারিত্ব বাড়ানো এবং আবাসিক পরিবারগুলিকে তাদের নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদনে ক্ষমতায়িত করা। এই প্রকল্পটি ২০২৬ সালের পর আর থাকবে না কাজেই সকল জনগণ যেন তার সুবিধা গ্রহণ করেন সেই দিকে নজর দিচ্ছে রাজ্য বিদ্যুৎ দপ্তর। গ্রাহকদের সুবিধার্থে কেন্দ্রীয় সরকার প্রকল্পটি স্থাপনের জন্য সোলার প্ল্যান্টের ক্ষমতা অনুযায়ী ভর্তুকি প্রদান করে থাকে। প্রসঙ্গত একটি প্ল্যান্টের মেয়াদ ২৫ বছর থাকে এবং তার মধ্যে প্রথম ৫ বছর ফ্রী রক্ষণাবেক্ষণ। এই প্রকল্পের বিভিন্ন সুবিধা রয়েছে তার ভেতরে কয়েকটি সুবিধা হল বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয়। নবায়নযোগ্য শক্তির বর্ধিত ব্যবহার। ত্রিপুরা বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রক কমিশনের নিয়ম অনুসারে অতিরিক্ত উৎপাদিত বিদ্যুৎ গ্রিডের মাধ্যমে নিগমের কাছে বিক্রি করে নিজস্ব আয় বৃদ্ধি করার সুযোগ।
সহজলভ্য উপায়ে এবং স্বল্প সুদে ঋণ (Bank Loan) নেওয়ার সুবিধা ইত্যাদি।
১ কিলোওয়াট প্ল্যান্ট স্থাপন করতে আনুমানিক ১০০ বর্গফুট জায়গার প্রয়োজন হয়। ১ কিলোওয়াট প্ল্যান্ট প্রতিমাসে আনুমানিক ১০০ ইউনিট বিদ্যুৎ উৎপাদন করে।।।
0 মন্তব্যসমূহ