দুগ্ধপোষ শিশু আব্দুল্লাহ ইসলাম মায়ের কোলে আপন মা নানা নানীর ষড়যন্ত্রের স্বীকার, ষড়যন্তের যাতাকলে পৃষ্ট হয়ে পিতৃ স্নেহ খেকে বঞ্চিত শিশু আবদুল্লাহ, ধারে ধারে বিচারের আশায় ঘুরেও নিষ্ফল পিতা দ্বীন ইসলাম, কোন সন্তান যেন আর কোনদিন মায়ের ষড়যন্ত্রে পিতৃহারা না হয় এমনদাবী নিয়ে নতুন বাংলাদেশের কর্ণধারদের কাছে মিনতি যুবক দ্বীন ইসলামের এরিসাথে পাষাণ মা ও নানা নানীর উপযুক্ত বিচার দাবী তার.....
বিস্তারিত ডেস্ক রিপোর্টে.......
বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর থানার নহল রামনগর শ্যামাদ সরকারের
বাড়ি সিএনজি ড্রাইভার শাজাহানের মেয়ে যৌনকর্মী তাসলিম আক্তার রুমাকে তার খারাপ জীবন থেক সমাজের চোখে মর্যদা দেওয়ার মানসে স্ত্রী রূপে গ্রহন করের ব্রাক্ষণ বাড়িয়া যুবক দ্বীন ইসলাম। হওয়ায় মানবতা যেন তার জীিবন সূত্রে গাঁথা তাইতো তিনি পতিতা দেন দেন স্ত্রীর মর্যদা প্রতিষ্ঠিত করেন সমাজে একবছরের মাথায তাদের কোল জুড়ে আসে শিশু আব্দুল্লাহ ইসলাম।
কথায আছে কয়লা ধুইলে যায়না ময়লা শিশু পুত্রের জন্মের পর তাসলিমা আক্তার রুমা মনে আবারো ধানা বাঁধে পুরোনো ব্যবসাভিতি তাই তিনি যুবক দ্বীন ইসলামের সাজানো ঘোচানো সংসার ভেঙে দিতে উঠে পড়ে লাগে। তাসলিমা আক্তার রুমার মা
মারিয়ম বেগম তান কুমন্ত্রনা দিয়ে অনেকটা আগুনে ঘি ঢেলে দিতে থাকেন তাদের সহয়তা করেন বাবা সি এন জি চালক শাজাহান, তার বড় ছেলে হাসান মিয়া, সাজ্জাদ মিয়া, শাহজাহানের বউ মরিয়মের আপন ছোট বোন মুরাদনগর থানার শিবানীপুর গ্রামের সৌদি আরব প্রবাসী তারেকের বউ কাজলী যৌনকর্মী তাসলিমা আক্তার রুমার কুমন্ত্রণায।
ঘঠনাক্রমে একই কুমিল্লার মোঃ খোকন মিয়ার সাথে যৌনকর্মী তাসলিমা আক্তার রুমার ভালোই চলছিল তাদের সংসার তাদের সংসারে কালবৈশাখী ঝড় নেমে আসে যৌনকর্মী তাসলিমা আক্তার রুমার মা মরিয়মের মরিয়ম এ আপন ছোট বোন কাজলের ও পরামর্শে খোকনের পাঁচ বছরের বাচ্চা নিয়ে পালিয়ে চলে আসেন পরকীয়া প্রেমিক মোহাম্মদ রহমান মিয়ার সাথে।
আসার কারণ সিএনজি চালক শাজাহান ওমান প্রবাসী হওয়ার পর তার বউ মরিয়ম বেগম বেপরোয়া হয়ে পুরুষদের সাথে গোপন সম্পর্ককে লিপ্ত হয়ে অনেক পুরুষকে টাকা ধার দিয়ে সম্পর্ক গভীর করার চেষ্টা করেন পরবর্তী সময় শাহজাহান ওমান থেকে একবারে চলে আসলে টাকা পরিশোধ করতে পারেন নাই ৩০ থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা দেনা করার কারণে সর্বশেষ রাস্তা অবলম্বন করেন আপন মেয়েকে দিয়ে পেশাদার যৌনকর্মী বানান এবং একাধিক জায়গায় বিবাহ দিয়ে পুরুষদের সর্বস্ব লুট করে নিয়ে আসাই ছিল এ পরিবারের টার্গেট
সূত্র বলছে, রহমান মিয়ার সাথে মুঠোফোনে সম্পর্ক হয খোকন মিয়ার ঘর থেকে পাঁচ বছরের বাচ্চা নিয়ে পালিয়ে যাওয়া তাসলিমা আক্তা রুমার।
খোকনের পাঁচ বছরের বাচ্চা ফেরত চাইলে তাকে প্রাণ নাসের হুমকি দিয়ে মিথ্যা মামলা ভয় ভীতি প্রদর্শন করতে থাকে তারা। উপরোক্ত খোকনের ছেলে নাজমুল হাসানকে ফেরত না দিয়ে শাজাহান এবং তার পরিবার মিলে ভয ভীতি প্রদর্শন করে খোকন সেই বিষয় কারো কাছে বিচার না দিয়ে আল্লাহর কাছে বিচার দেন।
সূত্র আরো বলছে বিবাহ ছাড়া দীর্ঘদিন ঘর-সংসার করা মোহাম্মদ রহমান মিয়া এবং যৌনকর্মী তাসলিমা আক্তার রুমা এ ব্যাপারে সরাসরি সহযোগিতা করেছিলেন তাসরিনা আক্তার রুমার মা মরিয়ম বেগম ছোট বোন খাদিজা আক্তার।
দীর্ঘদিন অবৈধভাবে চট্টগ্রামে থাকার জন্য সহযোগিতা করেছিলেন মরিয়মের আপন ছোট বোন কাজলী মরিয়ম কাজলের তাদের বাবার বাড়ি হচ্ছেন কুমিল্লা জেলার লালমাই উপজেলার বুলু ইন উত্তর চন্দ্রপুর গ্রামের মরহুম সুলতান আহমেদ এর মেয়ে।
সূত্র আরো বলছে দীর্ঘদিন চট্টগ্রামে অবৈধভাবে থাকার পর বিবাহতে আবদ্ধ হয় যৌনকর্মী তাসলিমা আক্তার রুমা এবং রহমান মিয়া চার লক্ষ টাকা কাবিন দিয়ে ওসল এক লক্ষ টাকা দিয়ে তাদের বিবাহর কাজটি সম্পন্ন হয় ভালোই চলছিল তাদের সংসার জীবন হঠাৎ কালবৈশাখী ঝড় নেমে আসে যৌনকর্মীর তাসলিমা আক্তার রুমার মা মরিয়ম বেগম মরিয়ম বেগমের আপন ছোট বোন কাজলী মিলে অর্থ ফুরিয়ে আসলে রহমান মিয়া কাছ থেকে পালিয়ে চলে আসার জন্য নানান পরামর্শ দিয়েছিলেন তারা সেখান থেকে সুখৌশলে রহমানিয়াকে রুমের ভিতরে তালা বন্দী করে চলে আসেন তাসলিমা আক্তার রুমা তার পরিবারের পরামর্শই রহমান মিয়ার কাছ থেকে এসে নতুন ক্ষুদ্রের সন্ধানে নেমে পড়েন যৌনকর্মী তাসলিমা আক্তার রুমা এবং তার মা তার আপন তিন ভাই মিলে সাথে সহযোগিতা করেছিলেন সিএনজি ড্রাইভার শাজাহান শাহজাহানের বউয়ের আপন ছোট বোন তারিকুল ইসলামের স্ত্রী কাজলি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যুবক দ্বীন ইসলাম মুঠো ফোনে তার সাথে নানান অঙ্গি ভঙ্গিমায় কথা বলে তার মন জয় করেন ফ্যামিলির দারিদ্রতার বাবা অসুস্থতার কথা বলে মন কেড়ে নরন এই পরিবারটি। মাফিয়া পরিবারটির বিরুদ্ধে একাধিকবার নিউজ প্রকাশ হওয়ার পরও তারা কোন প্রতিকার পাচ্ছে না।
দ্বীন ইসলামের বরাত দিয়ে জানা যায়, আমাকে যৌনকর্মী তাসলিমা আক্তার রুমাকে বিষয়ে সহযোগিতা করেছিলেন তার মা মরিয়ম বেগম এবং কাজলি।
সূত্র বলছে মা মরিয়ম বেগম এবং কাজলি মিলে রুমার অতীতের তিন থেকে চারটা বিবাহ গোপন রেখে সুকৌশলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার যুবক দ্বীন ইসলামে সাথে রুমাকে বিয়ে দেন।
পরবর্তীতে দ্বীন ইসলাম একেক সময় তার ফোনে অচেনা ব্যক্তিরা কল আসতে থাকলে বেরিয়ে আসে তাসলিমা আক্তার রুমার তলের বিড়াল। দ্বীন ইসলাম জানতে পারেন ইতিপূর্বে রুমার একাধিক পুরুষের সাথে পরকীয়া ছিল সেই সাথে বিয়ে ও হয়েছিল। দ্বীন ইসলাম নিশ্চিত হন রুমা একজন পেশাদার যৌনকর্মী এরপরেও যুবক দ্বীন ইসলাম তাসলিমা আক্তার রুমাকে স্ত্রীর মর্যদা দিয়ে সংসার করার জন্য আপ্রাণ চেষ্ঠা চালিয়ে যান।
সেই বিষয়ে কথা কাটাকাটি হলে কাজের উদ্দেশ্যে
এতচেষ্ঠার পরেও সফল হলেন না যুবক দ্বীন ইসলাম তিনি কাজের জন্য কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট থেকে তার নিজ এলাকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে আসলে রুমার মা ও খালা মিলে দ্বীন ইসলামের বাসা থেকে মূল্যবান জিনিসপত্র মোবাইল টাকা পয়সাসহ শিশু পুত্র আব্দুল্লাহ ইসলামকে নিয়ে পালিয়ে যান আরেক পরকীয়া প্রেমিকের সাথে।জানা যায় সেই প্রেমিক তারই আপন খালাতো ভাই মাইনুদ্দিন।
যে মাইনুদ্দিন কিছু দিন যেতে না যেতে ক্যান্টনমেন্টের বাসায় চলে আসতেন বেড়ানোর নামে। দ্বীন ইসলামকে খাবারের সাথে ঘুমের ট্যাবলেট মিশিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রেখে যৌন কাজে লিপ্ত হয়ে যেতেন রুমা ও মািনুদ্দিন।
পরবর্তিতে বিষয়টি দ্বীন ইসলাম জানতে পেরে মাথায় আসমান ভেঙে পড়ে দ্বীন ইসলামের।
তাসলিমা আক্তার রুমা দ্বীন ইসলামের ছেলে আব্দুল্লাহ ইসলামকে নিয়ে পালিয়ে যাওযার পর থেক আব্দুল্লাহ ইসলামকে না পেয়ে বাবা সুখে কাতর। সন্তানকে ফিরে পাওয়ার জন্য দারস্ত হয় প্রশাসনের তাতেও কোন সুফল মিলে নাই দ্বীন ইসলামের।
জানা যায় প্রশাসনকে কোন প্রকার তোয়াক্কা করে না এই চক্রের মূল হোতারা। আব্দুল্লাহ ইসলামকে শাজাহান তার পরিবার মিলে জিম্মি করে একাধিকবার অর্থ আদায় করেন পিতা দ্বীন ইসলামের কাছ থেকে। তাতেও মুক্তি মিলে না আব্দুল্লাহ ইসলামের।
সাত মাস হতে চললেও নিজ সন্তান আব্দুল্লাহ ইসলামের সাথে যোগাযোগ এবং কোন কথা না বলতে না পেরে দুঃখে কাতর পিতা দ্বীন ইসলাম।
এই বিষয়ে থানায় সকল তথ্য প্রমাণ কল রেকর্ড দিয়ে একটি মামলা দায়ের করেন দ্বীন ইসলাম নিজে বাদী হয়ে।
ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে আবদুল্লাহ ইসলামের পিতা দ্বীন ইসলামের হাতজোড় অনুরোধ করে বলেন তার সন্তানকে অতি তাড়াতাড়ি তার কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হঢ। তার মতন যেন আর কেউ নিঃস্ব না হয় সেই ব্যাপারে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে কঠোর শাস্তির দাবি করেন এই চক্রের সকল সদস্যদের নয়জনকে আসামি করা হয় ছয় জনকে অজ্ঞাতনামায় উল্লেখ করে মামলার অজু করা হয়েছে বলে জানান
ডি আল্টিমেট খাবার

0 মন্তব্যসমূহ