ব্যাংক কর্মীর কাছে গ্রাহকরা টাকা জমা দিয়ে ব্যাংক কর্মী টাকা নিয়ে উদাও ঘটনা কুমারঘাট সারদাপল্লী এলাকার অবস্থিত ভেধিকা প্রাইভেট ব্যাংকে
৩০ বয়সি এক ব্যাংক কর্মী প্রীতিকান্ত নাথ উত্তর জেলার পানিসাগর এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা সে বিগত এক মাস পূর্বে পেচারথল ও কুমারঘাট এলাকার বহু গ্রাহকের কাছ থেকে লোউন ও কিস্তি টাকা আদায় করে মানুষের টাকা নিয়ে পালিয়ে যায় ওই ব্যাংক কর্মী এ নিয়ে গুঞ্জন বিভিন্ন গ্রাহকদের মধ্যে এ ব্রেপারে ওই ব্যাংকের ব্যাংক ম্যানেজার এই সব ঘটনার ফষ্টিকরণ দিলেন বুধবার সাংবাদিকের সামনে উনি জানান পেচারথল এলাকার ২ লাখ ৮৫ হাজার টাকা নিয়ে চম্পট দেয় ওই ব্যাংক কর্মী । এ ব্যাপারে ব্যাংক ম্যানেজার জানান এইসব ঘটনার ব্যাংককের বিরুদ্ধে আইনিভাবে লরছেন ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। তার পাশাপাশি পেচারথল এলাকার একজন জৈনিক গ্রাহক এইসব ঘটনা নিয়ে কি বলছেন শুনুন। ভেধিকা প্রাইভেট ফাইনান্স ব্যাঙ্ক বিগত ২০১৮ সাল থেকে কুমারঘাট সারদাপল্লী এলাকায় পথ চলা শুরু হয়েছে। এক সাক্ষাৎকারে পেচারথল এলাকার এক গ্রাহক নাম : সুমন দেবনাথ উনার স্ত্রীর নামে প্রতিমা দেবনাথ উনারা ভেধিকা ফাইন্যান্স থেকে একটি লোন নিয়েছিলেন যথারীতি উনারা প্রতি মাসে কিস্তি দিয়ে যাচ্ছেন কিন্তু উনাদের কিস্তি নাকি বইয়ের জমা দিচ্ছেন না ওই কর্মী ব্যাংক ও ম্যানেজারের কাছেও নাকি টাকাটা জমা দিচ্ছেন না তারপর বুধবার প্যাঁচারথল থেকে ওই গ্রাহক ছুটে আসে কুমারঘাট সারদাপল্লী ব্যাতিকা ফাইন্যান্স অফিসে এসে ব্রাঞ্চ ম্যানেজারের সাথে কথা বলে জানতে পারে যে উনাদের কাছ থেকে কিস্তি এনেছিল তিনি কিন্তু উনি গত ২৬ তারিখ সন্ধ্যায় ওনার পারিবারিক সমস্যার কারণে উনি ওনার পানিসাগর স্থিত স নিজ বাসভবনে চলে যান। তারপর যথারীতি পরের দিন উনি অফিসে আসার কথা থাকলে উনি অফিসে আসেননি গত এক মাস ধরে উনি অফিসে আসছেন না বলে জানা গেছে ভেধিকা ফাইন্যান্স অফিসে আসছেন না। উনার মোবাইল বন্ধ রয়েছে ব্যাংক ম্যানেজার এবং অফিসের সকল কর্মীরা উনার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে উনারা ব্যর্থ হন বলে জানা গেছে ।। একের পর এক প্রতারণার শিকার হচ্ছে গ্রাহকরা গ্রাহকদের কি ভুল ছিল ওনারা লোন নেওয়ার পর উনাদের লোনের কিস্তিটা উনারা যথারীতি প্রতিমাসে দিয়ে যাচ্ছেন কিন্তু উনাদের বইয়ে জমা হচ্ছে না টাকাটা এমনকি ব্যাংক ম্যানেজারের কাছেও নাকি টাকাটা জমা হচ্ছে না বলে জানা গেছে তাই এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চেয়ে গ্রাহক সুমন দেবনাথ ও প্রতিমা দেবনাথ রাজ্য সরকারের কাছে তার সুষ্ঠু বিচার চেয়েছেন যদি এই সমস্ত কোম্পানিগুলি এইভাবে গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা করে তাহলে ভালো কোম্পানিগুলির দুর্নাম হবে বলে দাবি করেন তাই এই কোম্পানিগুলির লাইসেন্স যাতে বাতিল করে দেওয়া হয় এই অনুরোধ করেন রাজ্য সরকারের কাছে।

0 মন্তব্যসমূহ