জরুরী অবস্থার সময়ে গণতন্ত্র কোথায় ছিল। মুখ্যমন্ত্রী মানিক ডক্টর মানিক সাহা।

জরুরী অবস্থার সময়ে গণতন্ত্র কোথায় ছিল। মুখ্যমন্ত্রী মানি ক ডক্টর মানিক সাহা।


( বৈদ্য নাথ ভট্টাচাৰ্য )

রবিবাস রীয় প্রচারে উত্তর থে কে ধলাইয়ে প্রচারে ঝড় তোল লেন মুখ্যমন্ত্রী ডক্টর মানিক সাহা। আজ তিনি উত্তর জেলা র যুবরাজনগর উপ্তখালি ও ধলাই জেলার সুরমাতে পৃথক পৃথক দুটি জনসভায় বক্তব্য রাখেন। প্রথম জনসভাটি অনু ষ্টিত হয় উত্তর জেলায়। মূলত দুই নং পূর্ব ত্রিপুরা উপজাতি সংরক্ষিত লোকসভা আসনের বিজেপি দলেরমনোনীত প্রার্থী তথা আইপিএফটি ও তিপ্রা দ লের সমর্থীত প্রার্থী কৃতি সিং দেববর্মণের সমর্থনে নির্বাচনী সমাবেশ হয়।


 মুখ্যমন্ত্রীর । সাথে ছিলেন মন্ত্রী টিংকু রায়,প্রদেশ বিজেপির সভাপতি রাজিব ভট্টাচার্য, প্রাক্তন বিধায়িকা মলিনা দেবনাথ সহ অন্যান্য পদাধিকারীরা।মুখ্যমন্ত্রী প্রফে সর ডঃ মানিক সাহা বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন বিরোধী দের কোন কাজ নেই।দিশা হীন ভাবে শুধু চিৎকার করে বলছে রাজ্যে এবং দেশে কো ন গনতন্ত নেই। মুখ্যমন্ত্রীর প্রশ্ন জরুরী অবস্থার সময়ে গন তন্ত কোথায় ছিল?ইন্দিরা গান্ধীর মৃত্যুর পর গন হারে শিখ নিধন করা হয়েছে। গন তন্ত এবং আইনের শাসন বলে কিছুই ছিল না। ভোট মানে ছিল হিংসা সারা দেশে ১০২টি লোক সভা নির্বাচনের সাথে এই রাজ্যের একটি আসনে এবং রামনগর বিধানসভা কেন্দ্রের উপ নির্বাচন অনুষ্টিত হয়েছে। কোন হিংসা বা গন্ড গোল নেই।অবাধ ও নিরপেক্ষ ভোট হয়েচ্ছে।রাজ্যে বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর উন্নয়নে গতি ফিরে এসেছে। সড়ক যোগাযোগ থেকে রেল এবং বিমানপরিষেবার আমূল উন্নতি হয়েছে।সিপিএমরা রা জা দের অবদান স্বীকার কর তু না। কিন্তূ বিজেপি সরকার মানিক্য রাজাদের গুরুত্ব দি তে শুরু করেছে।আগরতলা বিমান বন্দর মহারাজ বীর বিক্রমের নামে করা হয়েচ্ছে। রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মো দীর হিরা প্লাস সরকার চলছে এই সরকারের আমলে রাজ্যে উন্নয়নের ক্ষেত্রে অভাবনীয় পরিবর্তন ঘটছে।পূর্বের বাম ফ্রন্ট সরকারের আমলে তৎ কালীন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা বলেছিলেন রাজ্যে নাকি স্বর্ন যুগ চলছে‌। কিন্তু ২০১৮ সালে পালাবদলের পর দেখা গেল বামফ্রন্ট সরকার ১৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ করে বিদায় নিয়েছে। সিপিএম সরকারি ছিল ভাওতাবাজির সরকার। দল বাজীর সরকারি।রঙের বিচারে বেনিফিসারী চিহ্নত করা হত। কিন্তু এখন রং বি চা র করা হচ্ছে না।সবকা সাথ সবকা বিকাশ নীতি নিয়ে সরকার চালানো হচ্ছে। নরেন্দ্র মোদী ২০১৪সালে দে শের প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে বসা র পর থেকে দেশে বহুমুখী উন্ন য়ন হচ্ছে।উগ্রবাদী সমস্যা নেই। এই সময়ের পর থেকে পাকিস্তান বা চিন এক ইঞ্চি জমি ও ভারত থেকে নিতে পারেনি।অর্থনীতি সমঋদ্ধি হচ্ছে।দেশের নিরাপত্তা এবং সংহতির জন্য এবারের এই লোকসভা নির্বাচন দেশবাসীর কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নির্বা চন। মুখ্যমন্ত্রী নিশ্চিত করে বলেন তৃতীয় বারের মতো নরেন্দ্র মোদী দেশের প্রধান মন্ত্রীর চ্যায়ারে বসতে চল ছেন।এই কারণেই তথা মোদি র হাতকে শক্তি শালী করার জন্য পূর্ব ত্রিপুরা লোকসভা আসনের প্রার্থী কৃতি সিং দেব বর্ম ণকে বিপুল ভোটে জয়ী করার আহ্বান রাখেন।সুরমা বিধানসভায় নির্বাচনী জন সভায় মুখ্যমন্ত্রী ডক্টর মানিক সাহা বিরোধী দের আরো তীব্র ভাষায় আক্রমন করেন।বিরো ধীদের ভোট দিযে মূল্যবান ভোট নষ্ট না করার জন্য ভো তাদের কাছে তিনি অনুরোধ করেন।মুখ্যমন্ত্রীর জনসভা গুলিতে নারী জাগরণ পরি লক্ষীত হয়। ক্যাশসান== জন সভায় নারী জাগরণ। সংবাদ চিত্র=বৈদ্য নাথ ভট্টাচাৰ্য।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ